ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ?????
ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ?????
স্ত্রী: তুমি ভালবাসতে জানোনা।
স্বামী (রাগত স্বরে): আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তুমি এতদিন পরে বলছো আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তবে আমাদের তিন বাচ্চাকে কি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেছ?
স্ত্রী: ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করবো কেন? পাশের বাসার সূজা ভাইয়ের পেনড্রাইভ থেকে নিয়েছি।
মেয়ে, “ মিষ্টি জোড় করে খাওয়ালে কি তিতা লাগে?? মিষ্টিই লাগে” ।
তাই বউ তাকে sms পাঠালো-“ আপনার স্পেয়ার পার্টস এসে গেছে”
ম্যাকানিক্স ফিরতি sms পাঠালো, “ নাট না বল্টু”
রাখা হইছে। তো টিউটর ছিলেন মহিলা ---
টিউটর-- আচ্ছা তুমি তো অংক এ ভাল না , দেখি এক থেকে দশ পর্যন্ত বলতে পার কিনা ? যদি বলতে পর তাহলে আমি তোমার দু গালে দুটো উম্ম উম্ম চুমু দিব ।ছাত্র -- ঠিক আছে ,আর এক থেকে একশ পর্যন্ত বলতে পারি তাহলে কী প্যাকেজ আছে ?????????
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
সব নান মনে মনে বলল,"হায় হায়" ।
শুধু একজন বলল,"হি হি" ।
হেড নান আবার বলল,"কনডমে একটা ফুটা ছিলো" ।
এবার সব নান,"হি হি" ।
আর একজন,"হায় হায়" ।
চাইনিজঃ”না…আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “তুমি আমেরিকান না???”
চাইনিজঃ “না, আমি চাইনিজ”
পাগলঃ “মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান”
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল ” হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??”
পাগলঃ ” চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ”
এক বিশেষ রোবট নিয়ে ঘরে ফিরলেন বাবা,যে রোবট মিথ্য কথা বল্লেই তাকে থাপ্পর লাগায়
----------
ছেলে স্কুল থেকে দেরি করে বাড়িতে ফেরায় বাবা রাগান্নিত স্বরে জানতে চাইছে
বাবা: এত দেরি হল কেন,সত্যি করে বল?
ছেলে: ইয়ে বাবা!! ক্লাস শেষে কোচিং করতে গিয়েছিলাম
(সাথে সাথে রোবট কষে একটা থাপ্পর লাগাল!! ছেলের মাথা ঘুড়ে যাওয়ার মত অবস্থা)
বাবাঃ এইটা বিশেষ একধরনের রোবট! সত্য মিথ্যা ধরতে পারে,সুতরাং মার খেতে না চাইলে সত্যিটা বল!!
ছেলেঃ বাবা সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম!!
বাবাঃ (ধমকের সুরে) এই বয়সে তুমি স্কুল ফাকি দিয়ে সিনেমা দেখতে যাও? ছি!! তোমার বয়সে আমি কখনই এমন জঘন্য কাজ করিনি ( রোবট এবার বাবাকে দ্বিগুন জোড়ে থাপ্পর লাগাল)
বাবা ছেলে দুজনই হতবাক!!
এদিকে মা রান্না ঘরে বসে বসে থাপ্পড়ের আওয়াজ শুনে চিৎকার করতে করতে বেড়িয়া এলো
মাঃ হচ্ছে কি এসব?? নাহয় ছেলে বন্ধুদের সাথে একদিন সিনেমা দেখতে গিয়েছিল,তাই বলে ওকে এভাবে মারবে??
শত হলেও ওতো তোমারই ছেলে!!
(তিন গুন জোড়ে এবার রোবট থাপ্পর লাগাল মায়ের গালে)
বাবা ছেলে দুজন এবার আবাক হয়ে তাকিয়ে আছে মায়ের দিকে!!