দাদা তার নাতীকে বলছে....
দাদাঃ যা পালা তাড়াতাড়ি । তুই
আজকে স্কুলে যাস নাই ! তাই তোর টিচার বাড়িতে আইছে !
নাতিঃ আমি পালামু না তুমি
বরং পালাও ! কারণ আমি স্যারকে বলেছি , আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনাই ...
এক সদ্য মাদকাসক্ত
ছেলে বাড়ী ফিরেছে।
কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক।
দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল
সালাম দিলো।
তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত
হয়েছে বলে তার বাবা কটমট
করে তাকিয়ে আছে কিন্তু
বকাবকি করছে না।
বললো, ভাত খেয়ে নাও!
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে।
রগচটা বাবা দাঁড়িয়ে আছে পাশে।
ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়,
তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত
খেতে থাকে।
এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে।
এবার বাবার
দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড়
করে তাকিয়ে আছে।
ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।
যেই খাওয়া শেষ হয়েছে,
-
বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর।
বললো,"হারামজাদা , তুই যে ভাত
খেয়েছিস, প্লেট কই...
এক ব্যক্তি ভাগ্যের সন্ধানে জ্যাতিষীর কাছে হাত দেখাতে গিয়েছে।
সেই ব্যক্তির হাত
দেখে জ্যোতিষী বলছে__
জ্যোতিষীঃ আপনার
জীবনে ১৩ নারীর আগমন ঘটবে।
ব্যক্তিঃ (মহাখুশিতে) তাই নাকি ???
কী কপাল নিয়া যে জন্মাইছিলাম !!!
জ্যোতিষীঃ বেশি খুশি হইয়েন না।
ব্যক্তিঃ কেন?!
>
>
>
>
>
>
জ্যোতিষীঃ "কারন ১৩ নারীর একজন
আপনার বিবি আর
বাকিগুলা আপনার কন্যা__" ;P ...
এক গাধা জঙ্গলে বসে কাঁদছে !
অন্য এক গাধা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল.....
২য় গাধাঃ কী হলো, কাঁদছ কেন?
১ম গাধাঃ আমি আগে এক ধোপার
বাড়িতে কাজ
করতাম, সে বাড়ির কথা খুব মনে পড়ছে।
২য় গাধাঃ মালিক বুঝি তোমাকে খুব
আদর করত?
১ম গাধাঃ না, খুব মারত।
২য় গাধাঃ তাহলে কাঁদছ কেন?
১ম গাধাঃ ওই বাড়িতে আমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ছিল।
২য় গাধাঃ কী রকম?
.
.
.
.
.
.
.
.
১ম গাধাঃ মালিক প্রায়ই তার
তরুণী মেয়েটাকে মারত,
আর বলত, ‘তোকে আমি গাধার
সঙ্গে বিয়ে দেব, তবু ওই বখাটেকে মেনে নেব না !’ ...
পাঁচ ফুট লম্বা একটি মেয়েকে পাত্রপক্ষ দেখতে আসছে.....
পাত্রর বাবা মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন, মা, তুমি কতটুকু লম্বা?
মেয়েঝঃ পাঁচ ফুট ৬ ইঞ্চি।
মেয়ের মা পাশেই বসেছিলেন...
তিনি মেয়েকে বললেন, চুপ কর মা, এটা ফেসবুক নয়...!...
পাপ্পুঃ বলতো এই পৃথিবীতে কয়টি দেশ
আছে ?
.
.
.
.
.
জনিঃ ধুর গাধা,দেশ তো একটি বাংলাদেশ ,আর বাকী সবকয়টি বিদেশ!!!!...
মালিকঃ আমাদের
দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো,
সেগুলো কে কিনলো??
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ
হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব
নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞাস করল-
হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
.
.
.
.
.
.
মালিক : না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।...
গৃহকর্তাঃ ২ হাজার টাকা বেতন
দিয়ে আপনাকে রেখেছি আমার
মেয়েকে ইংরেজি পড়ানোর জন্য, প্রেমের পাঠ দেবার জন্য নয়।
.
.
.
.
.
গৃহশিক্ষকঃ শেষেরটা আমি এমনি এমনি শেখাচ্ছি। এজন্য আপনাকে কোন বাড়তি টাকা দিতে হবে না। :...
একদিন রাতে মেয়েটি তার
বয়ফ্রেন্ডকে আসতে বলল তার
বাসায়....বললঃ সবাই
ঘুমিয়ে পড়লে আমি উপর
থেকে একটা কয়েন ফেলব,
তুমি কয়েনের শব্দ
পেলে চুপিচুপি উপরে চলে আসবে।
কথামত রাতে সবাই
ঘুমিয়ে পড়লে মেয়েটি নিচে কয়েন
ফেলল। কয়েন পড়ার ঝনঝন শব্দ
হল, কিন্তু বয়ফ্রেন্ডের আসার আর
নাম নেই।
প্রায় এক
ঘণ্টা পরে চুপিচুপি বয়ফ্রেন্ডের
আগমন।
গার্লফ্রেন্ডঃ কী ব্যাপার?
এতক্ষণ লাগালে যে? কয়েন
ফেলার শব্দ পাওনি?
- পেয়েছি তো, কিন্তু
অন্ধকারে কয়েনটা খুঁজতে খুঁজতে
দেরি হয়ে গেল...।
- আরে ধুর, আমি কি অত বোকা?
কয়েনটা তো আমি সুতা দিয়ে বেঁধে
নিচে ফেলে আবার
উপরে তুলে নিয়েছি...!! ...